Prime Minister Fellowship, Bangladesh | প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ, বাংলাদেশঃ বিশ্বের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও পিএইচডি করার সুবর্ণ সুযোগ।শুধুমাত্র বাংলাদেশী নাগরিদের জন্য।
ফেলোশিপ পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলি ও নির্দেশনা নিম্নে বর্ণিত হলোঃ
১) বাংলাদেশের নাগরিক যারা ইতোপূর্বে বিদেশে কোন মাস্টার ডিগ্রী বা পিএইচডি করেননি বর্ণিত ফেলোশিপের আওতায় তারা মাস্টার ডিগ্রী বা পিএইচডির জন্য আবেদন করতে পারবেন। যারা ইতোপূর্বে বিদেশে কোন মাস্টার ডিগ্রী সম্পন্ন করেছেন, তারা পিএইচডির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সরকারি চাকরিজীবীর ক্ষেত্রে যাদের চাকরি স্থায়ী হয়েছে শুধুমাত্র তারাই আবেদনের যোগ্য হবেন।
১.১) সরকারি কর্মকর্তার ক্ষেত্রে চাকরিতে প্রবেশের পর দেশে বা বিদেশে সরকারি সুবিধার আওতায় (প্রেষণে বা শিক্ষা ছুটিতে) কোন মাস্টার ডিগ্রী সম্পন্ন করে থাকলে পুণরায় মাস্টার ডিগ্রী সম্পন্ন করার নিমিত্ত ফেলোশিপের জন্য বিবেচিত হবেন না।
১.২) বেসরকারি প্রার্থীর ক্ষেত্রে ইতোমধ্যে বিদেশে কোন মাস্টার ডিগ্রী সম্পন্ন করে থাকলে তিনি পুণরায় মাস্টার ডিগ্রী সম্পন্ন করার নিমিত্ত ফেলোশিপের জন্য বিবেচিত হবেন না।
১.৩) পিএইচডি সম্পন্নকৃত প্রার্থীর আবেদন ফেলোশিপের জন্য বিবেচিত হবে না।
২) আবেদনকারীকে প্রত্যাশিত ডিগ্রীর জন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয় / শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে নিঃশর্ত এডমিশন অফার পূর্ণকালীন) [Unconditional offer letter (full time)] আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। উক্ত এডমিশন অফারে উল্লিখিত ভর্তির শেষ তারিখ ফেলোশিপ বিজ্ঞপ্তির নির্ধারিত তারিখের মধ্যে হতে হবে। একাধিক অফার লেটারসহ আবেদন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না এবং বাতিল বলে গণ্য হবে। উল্লেখ্য যে, Post Graduate Diploma (PGD) leading to Masters (মাস্টার ডিগ্রীর ক্ষেত্রে) অথবা
৩) বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত সালে The Times Higher Education World University Overall Rankings অনুযায়ী মাস্টার ডিগ্রী এর জন্য ১ থেকে ২০০ এবং পিএইচডি এর জন্য ১ থেকে ১০০ এর মধ্যে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়/শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর অফার লেটার থাকতে হবে। আবেদনপত্র গ্রহণ ও মূল্যায়নের ক্ষেত্রে বর্ণিত র্যাংকিং এর বাইরে অথবা অন্য কোন র্যাংকিং বিবেচনা করা হবে না।
৪) ফেলোশিপের আওতায় অধ্যয়ন/গবেষণার ক্ষেত্রসমূহঃ উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে মানব সম্পদ উন্নয়নে ফেলোশিপ প্রদানে নিমোক্ত ক্ষেত্রসমূহে প্রাধান্য দেয়া হবে
Finance and Economics, Public Sector
Management, Legal and Security Studies, Social
Protection, Education, Women Empowerment, Public
Health, Trade and Investment, Power and Energy, Environment
and Climate Change, Information and Communication Technology, Diplomacy,
Agriculture and Food Security, Applied Sciences (Biological, Medical
science,
Engineering, etc.)
৪.১) সরকারি কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে অধ্যয়ন /গবেষণার বিষয় আবশ্যিকভাবে স্ব স্ব চাকরি সংশ্লিষ্ট হতে হবে।
৪.২) শিক্ষকদের ক্ষেত্রে অধ্যয়ন / গবেষণার বিষয় আবশ্যিকভাবে স্থ স্ব বিষয় সংশ্লিষ্ট হতে হবে।
৫) এ ফেলোশিপের আওতায় মাস্টার ডিগ্রীর জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর এবং পিএইচডি ডিগ্রীর জন্য সর্বোচ্চ ৩ বছরের ফেলোশিপ প্রদান করা হবে। কোন অবস্থাতেই এর অতিরিক্ত মেয়াদে ফেলোশিপ প্রদান করা হবে না।
৬) আবেদন গ্রহণের শেষ তারিখ পর্যন্ত কার্যকর (valid) TOEFL iBT/IELTS (Academicy PTE Academic স্কোর থাকতে হবে।IELTS (Academic) এর Overall/সর্বমোট স্কোর হতে হবে ন্যূনতম ৬.৫, TOEFL iBT এর Overall/ সর্বমোট স্কোর হতে হবে ন্যুনতম ৮৮ ও PTE Academic এর Overall/সর্বমোট স্কোর হতে হবে ন্যুনতম ৫৯। উপর্যুক্ত স্কোর এর নিয়ে স্কোর প্রাপ্তগণ আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না। পিএইচডি আবেদনের জন্য English Proficiency Test score বাধ্যতামূলক নয়।
৭) আবেদন গ্রহণের শেষ তারিখে আবেদনকারীর বয়স অনূর্ধ ৪৫ বছর হতে হবে।
৮) অন্য কোন সরকারি/বেসরকারি/আন্তর্জাতিক পূর্ণ বৃত্তি/ফেলোশিপপ্রাপ্ত প্রার্থীগণ এই ফেলোশিপের জন্য বিবেচিত হবেন না। তবে, আংশিক বৃত্তি প্রাপ্তগণ আবেদন করতে পারবেন এবং তাদের অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে। এ ধরণের আবেদনের ক্ষেত্রে বৃত্তির তথ্য উল্লেখ পূর্বক সংশ্লিষ্ট কাগজ-পত্র আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। এক্ষেত্রে ফেলোশিপ নির্বাচন কমিটির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
৯) ফেলোশিপ নির্বাচন প্রক্রিয়ার দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রতি বিষয়/segment/component এ প্রার্থী কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর না পেলে ফেলোশিপের জন্য বিবেচিত হবেন না।
১০) ফেলোশিপের ফলাফল ঘোষণার পর ফেলোদের অধ্যয়নের সেশন পরিবর্তন, বিষয় পরিবর্তন, বিশ্ববিদ্যালয় পরিবর্তন এবং দেশ পরিবর্তনের কোন আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত/ মনোনীত প্রার্থীগণকে আবশ্যিকভাবে নির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয় ও নির্ধারিত সেশনে অংশগ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় তার ফেলোশিপ বাতিল বলে গণ্য হবে।
১১) ফেলোশিপ প্রাপ্ত ব্যক্তিকে কাংখিত অধ্যয়ন শেষে দেশে ফিরে ন্যুনতম ০২ বছর দেশে কর্মজীবন অতিবাহিত করতে হবে। ফেলোশিপ প্রাপ্ত ব্যক্তি অধ্যয়ন শেষে দেশে ফেরত না আসলে এবং দেশে ফিরে ন্যূনতম ০২ বছর দেশে কর্মজীবন অতিবাহিত না করলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১২) ফেলোশিপ প্রাপ্ত ব্যক্তি কাঙ্ক্ষিত অধ্যয়ন শেষে দেশে ফিরে না আসলে অথবা দেশে ফিরে ন্যূনতম ০২ বছর দেশে কর্মজীবন অতিবাহিত না করলে ফেলোশিপ বাবদ গৃহীত সমুদয় অর্থ সরকারকে ফেরত দিতে বাধ্য থাকবেন মর্মে দু'জন সাক্ষীর [সরকারি কর্মচারী (৫ম গ্রেড বা তার উর্ধে) বা স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধি (সিটি কর্পোরেশনের মেয়র/ কাউন্সিলর, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান)] স্বাক্ষরসহ বিধি মোতাবেক ৩০০ (তিনশত) টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে বন্ড প্রদান করতে হবে। উল্লিখিত সাক্ষীগণও পৃথকভাবে বিধি মোতাবেক ৩০০ (তিনশত) টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যা্পে এই মর্মে বন্ড দাখিল করবেন যে, সংশ্লিষ্ট ফেলো অধ্যয়ন শেষে দেশে ফিরে না আসলে অথবা দেশে ফিরে ন্যূনতম ০২ বছর কর্মজীবন অতিবাহিত না করলে তারা যৌথভাবে ৫,০০,০০০.০০ (পাঁচলক্ষ) টাকা সরকারকে প্রদান করতে বাধ্য থাকবেন।
১৩) ফেলোশিপপ্রাপ্ত ব্যক্তির অধ্যয়নকালীন অন্যকোন দেশে বা বাংলাদেশে ভ্রমণ/ অবস্থান করার প্রয়োজন হলে তা পূর্বেই ফেলোশিপ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে।
১৪) তথ্য সংগ্রহ/ ইন্টার্ণশিপ/ অধ্যয়নজনিত অন্য যে কোন কারণে মাস্টার ডিগ্রীর ক্ষেত্রে একজন ফেলো এককালীন সর্বোচ্চ ২ মাস এবং একজন পিএইচডি ফেলো এককালীন সর্বোচ্চ ৪ মাস বাংলাদেশে অবস্থান করতে পারবেন। এর বেশি অবস্থান করলে তিনি স্থানীয় হারে জীবনধারণ ভাতা প্রাপ্ত হবেন। তবে ব্যক্তিগত কারণে একজন ফেলো দুই সপ্তাহের বেশী বাংলাদেশে অবস্থান করতে পারবেন না। ব্যক্তিগত কারণে একজন ফেলো দুই সপ্তাহের বেশী বাংলাদেশে অবস্থান করলে সংশ্লিষ্ট ফেলো অতিরিক্ত সময়ে স্থানীয় হারে জীবনধারণ ভাতা প্রাপ্য হবেন।
১৫) আবেদনকারী সরকারি কর্মকর্তা হলে নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। ফরওয়ার্ডিং এর জন্য নির্ধারিত ফরমের নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষরসহ ফরওয়ার্ডিং অনলাইন আবেদনের সংযুক্তি হিসাবে আপলোড করতে হবে।
১৬) প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ গ্রহণকারী কোন ফেলো অধ্যয়নকালীন কোন দেশে নিজে/স্পাউসের মাধ্যমে Permanent Resident ship (PR)/গ্রীনকার্ড নাগরিকত্বের আবেদন করতে অথবা PR/গ্রীনকার্ড বা নাগরিকত্ব গ্রহণ করতে পারবেন না। এরূপ কেহ করলে তার ফেলোশিপ তৎক্ষণাত বাতিল করা হবে এবং তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।
১৭) ইতোমধ্যে বিদেশে স্থায়ী বসবাসের জন্য নিজ/ স্পাউস/ পিতা মাতার মাধ্যমে আবেদন করেছেন/ অনুমতিপ্রাপ্ত হয়েছেন এরূপ ব্যক্তিগণ ফেলোশিপের জন্য বিবেচিত হবেন না।
১৮) প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ নীতিমালা- ২০২২ এর অন্যন্য শর্তাবলী এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিভিন্ন সময়ে জারিকৃত বৈদেশিক প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত আদেশ/ পরিপত্র/ নীতিমালার প্রযোজ্য শর্তাবলীও এ ফেলোশিপের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
১৯) আবেদনে কোন মিথ্যা তথ্য/ যে কোন ধরণের জালিয়াতি ফেলো নির্বাচন/ ফেলোশিপ এর যে কোন পর্যায়ে উদঘাটিত হলে আবেদন/ ফেলোশিপ তাৎক্ষণিক বাতিল হিসেবে গণ্য হবে এবং তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২০) প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ কর্তৃপক্ষ যেকোন সময় প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপের যেকোন শর্ত (আর্থিক সুবিধাদিসহ) সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করতে পারবে।
২২) আবেদন প্রক্রিয়াঃ
১. আবেদনকারীকে ফেলোশিপ এর ওয়েবসাইট https://pmfellowship.pmo.gov.bd এ প্রবেশ করে Eligibility Test এ অংশগ্রহণ করতে হবে। Eligibility Test এ উত্তীর্ণ আবেদনকারী ফেলোশিপের ওয়েবসাইটে নিজ নামের ডোমেইনযুক্ত ইমেইল ও মোবাইল ফোন নম্বর ভেরিফাইড একাউন্ট খুলতে পারবেন। উক্ত একাউন্টের মাধ্যমে একজন আবেদনকারী তার আবেদন তৈরি এবং জমা প্রদান করতে পারবেন। আবেদন জমা/submit করার পূর্ব পর্যন্ত একাধিকবার আবেদন সংশোধন করা যাবে। আবেদন জমা দেয়ার পর আবেদনকারী আবেদনের একটি আইডি নম্বরসহ ( Application ID) ই-মেইল ও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নিশ্চয়তাসূচক (Confirmation) বার্তা পাবেন। আবেদনকারীকে আবেদন আইডি ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে। উক্ত আবেদন আইডি নম্বরটি আবেদনপত্র ট্র্যাকিং এবং ফেলোশিপ সংক্রান্ত পরবর্তী যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হবে। ফেলোশিপ কার্যক্রম সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত নিজ নামের ডোমেইনযুক্ত ইমেইল একাউন্টটি কোনভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না।
২. অনলাইনে আবেদন জমাপ্রদান/সাবমিট এর পরে উক্ত আবেদনটির হার্ভকপি সংরক্ষণ করতে হবে। তবে আবেদনের হার্ডকপি এ কার্যালয়ে প্রেরণের প্রয়োজন নেই।
৩. তিনটি Applicant Category এর মাধ্যমে আবেদন গ্রহণ করা হবে। বিসিএস ক্যাডারভুক্ত কর্মকর্তাগণ বিসিএস সরকারি কর্মকর্তা”, অন্যান্য সকল সরকারি/ স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তাগণ/ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকগণ “নন বিসিএস সরকারি বিসিএস ব্যতীত অন্যান্য)” এবং অন্যান্য সকল ব্যক্তিবর্গ “বেসরকারি ক্যাটাগরিতে আবেদন করতে পারবেন।
৪. আবেদন একবার জমাদান (submission) এর পরে আর কোন সংশোধন/ সংশোধনের আবেদন করা যাবে না।
৫. এক ব্যক্তি কেবলমাত্র একটি আবেদন করতে পারবেন। কোন ব্যক্তি একাধিক আবেদন করলে তা সরাসরি বাতিল বলে গণ্য হবে।
২৩) অনলাইন আবেদনপত্রের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে নিম্নোক্ত কাগজপত্র সংযুক্ত থাকতে হবে:
১. বিশ্ববিদ্যালয়/শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে নিঃশর্ত এডমিশন অফার (পূর্ণকালীন) [Unconditional offer letter (full time)] এর PDF ভার্সন Upload করতে হবে।
২. সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার স্বপক্ষে প্রমাণক হিসেবে সার্টিফিকেট ও মার্কসিট।ট্রান্সক্রিপ্ট এর PDF ভার্সন
সংযুক্ত/Upload করতে হবে।
৩. Applicant's suitability for the scholarship, Purpose of selecting the particular subject/topic and the university, linkage of proposed study to the development of Bangladesh, future prospects of utilizing the acquired knowledge এবং professional experience উল্লেখ করে ইংরেজিতে অনধিক ৫০০ শব্দে 'statement of Purpose (SOP)', নির্ধারিত স্থানে টাইপ করতে হবে। উক্ত SOP এর কোন অংশেই আবেদনকারীর নাম ব্যবহার করা যাবে না, তবে বর্তমান ও পূর্ববর্তী পদবি, কর্মস্থল ব্যবহার করা যাবে।
8. TOEFL iBT/IELTS (Academicy PTE Academic পরীক্ষার ফলাফল এর PDF ভার্সন Upload করতে হবে।
৫. বিসিএস সরকারি কর্মকর্তা” এবং "নন বিসিএস সরকারি (বিসিএস ব্যতীত অন্যান্য), এই দুই ক্যাটাগরির ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে অবশ্যই চাকরি স্থায়ী হওয়ার প্রমাণক এর PDF ভার্সন যথাস্থানে Upload করতে হবে।
৬. জাতীয় পরিচয়পত্র এবং পাসপোর্ট এর সনাক্তকরণ পৃষ্ঠা (National Identity Card and Passport Identification page) এর PDF ভার্সন Upload করতে হবে।
৭. আবেদনকারীর সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবির JPG/JPEG ফরম্যাট Upload করতে হবে।
৮. ফরওয়ার্ডিং ফরম যথাযথভাবে পূরণ করে আবেদনকারী এবং তার কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর (তারিখসহ) ও সীলসহ যথাস্থানে) Upload করতে হবে।
৯. বর্ণিত আবশ্যিক ডকুমেন্টসমূহ আবেদনের সাথে সংযুক্ত না থাকলে সে আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে।
২৪) ফেলোশিপের আওতায় প্রদেয় বিভিন্ন ভাতার হার, ফেলো নির্বাচন পদ্ধতি এবং ফেলোশিপ সংক্রান্ত অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর এর জন্য গভর্নে্স ইনোভেশন ইউনিট এর ওয়েবসাইট https://giupmo.gov.bd এ রক্ষিত 'প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ নীতিমালা- ২০২২, এবং Frequently Asked Questions (FAQ) দেখার জন্য অনুরোধ করা হলো।
২৫) প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ নীতিমালা- ২০২২ এবং FAQ এ বর্ণিত নেই এমন যেকোন ফেলোশিপ সংক্রান্ত তথ্যের জন্য +৮৮০১৩১০৫৯৪৫১০ নম্বরে অফিস চলাকালীন সময়ে সেকাল ৯.০০ টা থেকে বিকাল ৪.০০টা পর্যন্ত) যোগাযোগ করা যেতে পারে।
২৬) ফেলো নির্বাচনকালীন যে কোন পর্যায়ে আবেদনকারী কর্তৃক/ আবেদনকারীর পক্ষে যে কোন ধরণের ব্যক্তিগত যোগাযোগ বা সুপারিশ ফেলোর অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।
বাংলাদেশী নাগরিক বিশেষ করে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য এটি একটি বিশাল সুযোগ বলা যায়। তাই সময় নিয়ে সঠিকভাবে আবেদন করুন।
২০২৪-২০২৫ এর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আবেদন করুন।
আপনাদের সাফল্য কামনা করি।
বিদায়।
আসসালামু্আলাইকুম।
0 Comments